জনপ্রিয় সংবাদ
- রাজনীতি
- ১৪ জানুয়ারি, ২০২৩
মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ ও সফল জীবনের রহস্য
- বাংলাদেশ
- ১৯ জানুয়ারি, ২০২৩
নওগাঁয় তাপমাত্রা ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস
- রাজনীতি
- ১৪ জানুয়ারি, ২০২৩
বিএনপির দলছুট সাত্তারকে জেতাতে সরে দাঁড়াচ্ছেন আ.লীগের তিন নেতা
- বাংলাদেশ
- ২৪ জানুয়ারি, ২০২৩
মার্কিন তালিম নিয়ে মেয়র দেশে ফিরলে মশক নিধনে নতুন সিদ্ধান্ত
সর্বশেষ ভিডিও
- জীবনযাপন
- ১৫ নভেম্বর, ২০২৩
মিড-মর্নিং স্ন্যাকস কী জানেন তো
মিড-মর্নিং স্ন্যাক্স বলে প্রচলিত একটা শব্দ রয়েছে। তবে অনেকেই জানেন না, মিড-মর্নিং স্ন্যাক্স কী? মিড-মর্নিং স্ন্যাক্স মূলত হালকা খাবার গ্রহণ করার প্রক্রিয়াটিকে বোঝায়। সকালের নাশতার দুই-তিন ঘণ্টা পর এবং মধ্যাহ্নভোজের ঘণ্টাখানেক আগে হালকা কোনো খাবার গ্রহণ করলে সেটি মিড-মর্নিং স্ন্যাক্স হিসেবে ধরা হয়। সাধারণত দুই-তিন ঘণ্টা অন্তর খাবার খাওয়া শরীরের জন্য উপযোগী।
তাই কেউ যদি সকাল সাড়ে ৮টা নাগাদ প্রাতঃরাশ সারেন তাহলে তাকে ১১টা-সাড়ে১১টা নাগাদ মিড-মর্নিং হালকা কোনো খাবার খেতেই হবে। তখন ক্ষুধা প্রবল না হলেও অল্প কিছু খেয়ে নিতে পারলে দুপুরের আহার পর্যন্ত পেট পুরো খালি হয়ে যায় না। এতে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হয় না। এই পদ্ধতিতে খেলে হজমশক্তিও বাড়ে।
বলা যায় স্কুল, কলেজে দেওয়া টিফিন বিরতিটাই মূলত মিড-মর্নিং ব্রেক। আর এই ব্রেকে হালকা কিছু খেলে সেটিকে মিড-মর্নিং স্ন্যাক্স হিসেবে ধরা যায়। মিড-মর্নিংয়ে খাবার গ্রহণের ক্ষেত্রে কিছু ভুল আমরা সচরাচর করে থাকি। যেমনটা বলা যেতে পারে―ভারী কোনো খাবার গ্রহণ করা, সকালে অল্প খেয়ে মিড-মর্নিংয়ে পেটপূজা সারা।
এসব কোনোটাই করা উচিত নয়। কেননা সকালের নাশতা যদি পরিমিত পরিমাণে গ্রহণ করেন তাহলে মিড-মর্নিংয়ে খাবারের চাহিদা কম হবে। আবার মিড-মর্নিংয়ে খাবারের চাহিদা কম থাকা মানেই কিন্তু দুপুরে খাবার গ্রহণের প্রক্রিয়া সঠিক হবে। অর্থাৎ খেয়াল রাখতে হবে মিড-মর্নিংয়ে কোনোভাবেই যাতে ভারী খাবার গ্রহণ করা না হয়।
মিড-মর্নিংয়ে কী খাওয়া যেতে পারে?
এ সময় যেহেতু হালকা খাবার খাওয়ার পরামর্শ দেন পুষ্টিবিদেরা তাই যেকোনো ফল খেতে পারেন।
এতে ক্ষুধাকেও সামাল দেওয়া যাবে আবার ফিটও থাকতে পারবেন। অনেকে দুধ, বাদাম, খেজুর, ফল ইত্যাদিও খান। এটাও বেশ ভালো। অফিসে থাকলে সঙ্গে রাখতে পারেন ড্রাই ফ্রুটস। মিড-মর্নিং স্ন্যাক্স হিসেবে খেতে পারেন কলা, আপেল, পেয়ারার মতো ফলগুলো। যা-ই খান খেয়াল রাখুন তা যেন অতিরিক্ত পরিমাণে এবং উচ্চ ক্যালোরিযুক্ত খাবার না হয়।