জনপ্রিয় সংবাদ
- রাজনীতি
- ১৪ জানুয়ারি, ২০২৩
মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ ও সফল জীবনের রহস্য
- বাংলাদেশ
- ১৯ জানুয়ারি, ২০২৩
নওগাঁয় তাপমাত্রা ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস
- রাজনীতি
- ১৪ জানুয়ারি, ২০২৩
বিএনপির দলছুট সাত্তারকে জেতাতে সরে দাঁড়াচ্ছেন আ.লীগের তিন নেতা
- বাংলাদেশ
- ২৪ জানুয়ারি, ২০২৩
মার্কিন তালিম নিয়ে মেয়র দেশে ফিরলে মশক নিধনে নতুন সিদ্ধান্ত
সর্বশেষ ভিডিও
- জীবনযাপন
- ১১ নভেম্বর, ২০২৩
বিদেশ ভ্রমণে খরচের লাগাম ধরতে যা করবেন
ভ্রমণপিয়াসু মানুষ মাত্রই সুযোগ হলেই দে ছুট। কেবল নিজ দেশেই ছুটে বেড়ানোতে কি আর থেমে থাকে পিপাসা? পুরো বিশ্বটাকেই যেন চিনতে হবে, জানতে হবে। বিশ্ব দেখার নেশায় তাই পাড়ি জমায় তারা দূরদেশে। ভিনদেশে অচেনা পরিবেশে খরচের পাল্লাও তাই ভারী।
কিন্তু যদি একটু বুদ্ধি খাটিয়ে ভ্রমণের উদ্দেশ্যে বেরোনো যায় তাহলে এ খরচ সামাল দেয়া যায় অনেকটাই। জেনে নিন বিদেশ ভ্রমণে খরচ কমাতে কি করতে পারেন-
পূর্ব পরিকল্পনা
ভ্রমন পরিকল্পনা টুকটাক আগে থেকেই করে রাখেন সবাই। কিন্তু খরচের লাগাম ধরতে চাইলে ভাসা ভাসা পরিকল্পনা না করে ভালোমতো পরিকল্পনাকরুন। অনেকেই প্ল্যান এ, প্ল্যান বি এভাবেই পরিকল্পনা সাজান।
এ পদ্ধতি বেশ কাজে দেয়। প্রয়োজনে যেসব যায়গায় যাবেন সেসব যায়গা সম্পর্কে ইন্টারনেটে আগে থেকেই খোঁজ করে নিন। বিশেষ করে খোলা-বন্ধের সময়, সাপ্তাহিক ছুটির দিন, টিকেটের মূল্য এগুলো সম্পর্কে আগে খোঁজ নিতে পারেন। অনেক যায়গার টিকেট অনলাইন থেকে ডিসকাউন্টে অগ্রিম কেনা কিংবা প্রি-অর্ডার করা যায়।
এভাবে খরচ কমে যায় অনেকটাই।
অগ্রিম বুকিং
বিদেশ ভ্রমণের ক্ষেত্রে অনেক বড় খরচটাই হচ্ছে বিমান ভাড়া। ভ্রমণ তারিখ নির্ধারিত হওয়ার পর টিকেট কেটে রাখুন। খুব ভালো হয় ভ্রমণের কমপক্ষে কয়েক মাস আগে টিকেট বুকিং দিয়ে রাখতে পারলে। বিমান, হোটেল কিংবা ট্রান্সপোর্ট যেটাই হোক না কেন আগে টিকেট কাটলে খরচ অনেক কম হয়।
মাঝে মধ্যে বিভিন্ন এয়ারলাইনের অফার থাকে, সে অফারগুলো নিতে পারলে খরচ কমে যায় অনেকাংশে। তবে কোন কারনে ভ্রমণের তারিখ পরিবর্তন হলে কিংবা বাদ হলে টিকেটের টাকা পুরোটা পাও যায় না, এ বিষয়টাও মাথায় রেখে পরিকল্পনা করুন।
প্রয়োজনে যেসব যায়গায় যাবেন সেসব যায়গা সম্পর্কে ইন্টারনেটে আগে থেকেই খোঁজ করে নিন
স্থানীয় কারেন্সি
যে দেশেই ভ্রমণ করি না কেন আমরা সাধারনত ডলার কিংবা ইউরোতে কারেন্সি কনভার্ট করে নিয়ে যাই। ডলার/ইউরোরর পাশাপাশি, যে দেশে ঘুরতে যাবেন সেই দেশের কিছু কারেন্সিও সঙ্গে নিতে পারেন। কেননা বিভিন্ন এয়ারপোর্টে ডলার/ইউরোর রেট কম ধরা হয়। ফলে অর্থ খরচও হয় বেশি। তাই আগে থেকেই যদি কিছু স্থানীয় কারেন্সি সঙ্গে রাখা যায় তাহলে এয়ারপোর্টে নেমেই জরুরী খরচ করে নেয়া যেতে পারে। পরবর্তীতে যুতসই দামে কারেন্সি কনভার্ট করতে পারবেন।
গণপরিবহন
ভ্রমণে খরচ কমাতে চাইলে যেখানেই যান চেষ্টা করুন সে দেশের গণপরিবহন ব্যবহার করতে। এতে খরচে নিক্তি অনেকটাই নিচে নেমে যাবে।