জনপ্রিয় সংবাদ
- রাজনীতি
- ১৪ জানুয়ারি, ২০২৩
মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ ও সফল জীবনের রহস্য
- বাংলাদেশ
- ১৯ জানুয়ারি, ২০২৩
নওগাঁয় তাপমাত্রা ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস
- রাজনীতি
- ১৪ জানুয়ারি, ২০২৩
বিএনপির দলছুট সাত্তারকে জেতাতে সরে দাঁড়াচ্ছেন আ.লীগের তিন নেতা
- বাংলাদেশ
- ২৪ জানুয়ারি, ২০২৩
মার্কিন তালিম নিয়ে মেয়র দেশে ফিরলে মশক নিধনে নতুন সিদ্ধান্ত
সর্বশেষ ভিডিও
- জীবনযাপন
- ০৮ নভেম্বর, ২০২৩
শোয়ার সময় হালকা ধাঁচের গান শোনার অভ্যাস কি ভাল ঘুমাতে সাহায্য করে?
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগ পোহাতে হয় হয়তো ঘুম নিয়েই। চোখের পাতা কোনোভাবেই যেন মনের কথা শোনে না। চিকিৎসকরা এ ক্ষেত্রে বরাবরই পরামর্শ দিয়ে থাকেন স্বাস্থ্যকর অভ্যাস অনুসরণ করার। অনেকে আবার পরামর্শ দিয়ে থাকেন শোয়ার সময় হালকা ধাঁচের কোন গান কিংবা সুর শুনতে শুনতে ঘুমানোর প্রস্তুতি নিতে।
এতে মন শান্ত হয় ফলে ঘুমও আসে তুলনামূলক কম সময়ে।
কিন্তু অনেকের মনেই প্রশ্ন থাকে, আসলেই কি এ পদ্ধতি কার্যকর? এ প্রশ্নের জবাব তৈরি করতেই তাইওয়ানের একদল গবেষক গবেষণা করেছেন। আমেরিকান জেরিয়াট্রিক্স সোসাইটির জার্নালে প্রকাশিত হয় তাদের গবেষণাপত্রটি। তাদের গবেষণা থেকে তিনটি বিষয় পরিলক্ষিত হয়।
প্রথমটি হচ্ছে―যখন কেউ ঘুমানোর আগে ৩০ মিনিট থেকে এক ঘণ্টা গান শুনতে শুনতে ঘুমান তিনি অন্য যেকোনো সময়ের তুলনায় ভালো ঘুমান। দ্বিতীয়ত, একটু হালকা ধাঁচের গান কোয়ালিটি স্লিপ বা ভালো ঘুমের জন্য বেশ সহায়ক ভূমিকা রাখে। যা বেশি ছন্দময় গান করতে পারে না। তৃতীয়ত, গান শুনে ভালো ঘুম আনার পদ্ধতিটি কার্যকর করতে তিন থেকে চার সপ্তাহ সময় সময় দিতে হবে।
অর্থাৎ এ সময়সীমায় নিয়মিত হালকা ধাঁচের গান শুনতে শুনতে ঘুমাতে যাওয়ার অভ্যাস চালু রাখতে হবে।
গবেষকদের দেওয়া তথ্যমতে, হালকা ধাঁচের গান বা সুর হৃৎস্পন্দন এবং শ্বাস-প্রশ্বাসের গতি কমিয়ে ফেলতে সাহায্য করে। এমনকি রক্তচাপ কমিয়ে ঘুমকে আরো বেশি গভীর করে। কেবল তা-ই নয়, হালকা সুর মানসিক চাপ এবং উদ্বেগের মাত্রা কমাতেও সাহায্য করে। তাই ঘুমও ভালো হয়।