
এখানে দেখুন প্রযুক্তিসংক্রান্ত কিছু প্রশ্ন। জেনে নিন তার জবাব।
১. আমার সর্বসাম্প্রতিক ব্যাংক স্টেটমেন্টে বাড়তি চার্জ যোগ হয়েছে গুগল প্লে স্টোরের নামে। এর মানে কি?
উত্তর : গুগল পেমেন্টস (যা আগে গুগল চেকআউট ছিল) ব্যবহার করলে তার খরচ যে অ্যাকাউন্ট থেকে দেবেন, তার হিসাবের ফরম্যাট এমনই হবে। আর যদি গুগল পেমেন্টস না ব্যবহার করে থাকেন, তবে কেউ হয়তো আপনার ক্রেডিট কার্ডের তথ্য জেনে ফেলেছেন। আপনার কার্ড দিয়ে তিনি গুগল পেমেন্টসের সুবিধা নিচ্ছেন।
২. আমি 'গডমোড' নামের একটি ফোল্ডারের কথা শুনেছি। এটা কি এবং কিভাবে পেতে পারি?
উত্তর : গডমোড ফোল্ডারের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ সাধারণ তথ্য এবং উইন্ডোজে সহজে খুঁজে পাওয়া যায় না এমন সেটিংস একটি স্থানে রাখা যায়। ডেস্কটপে একটি ফোল্ডার তৈরি করুন যার নাম দেবেন গডমোড (GodMode)।
৩. আমার স্মার্টফোনের স্ক্রিনে প্রচুর ময়লা জমেছে। একে কিভাবে পরিষ্কার করবো?
উত্তর : মিহি সুতার একটি নরম কাপড় নিন। এটি দিয়ে স্ক্রিনটি যত্নের সঙ্গে ঘষুন। এতেই অনেক ময়লা উঠে যাবে। কিন্তু যদি খুব বেশি ময়লা আর আঙুলের ছাপ খুঁজে পাওয়া যায়, তবে কাপড়টি হালকাভাবে ভিজিয়ে নিন। চিপে পানি ফেলে দিন। কাপড়টি ডিসটিল্ড ওয়াটারে ভিজিয়ে নিলে ভালো হয়। আবার একে ভিনেগার বা অ্যালকোহলেও ভিজিয়ে নেওয়া যায়। এতে স্ক্রিনটি ঝকঝকে হয়ে যায়।
৪. আমি ইন্টেরিয়র ডিজাইনের কাজ শুরু করতে চাই। কিন্তু কিভাবে শুরু করবো বুঝতে পারছি না?
উত্তর : প্রথমেই একটি ওয়েবসাইট খুলে নিন। সেখানে আপনার অভিজ্ঞতা বা আগে কোনো কাজ করে থাকলে তা নমুনা হিসাবে তুলে ধরতে হবে। এর মাধ্যমে আপনি স্বাধীন ঠিকাদার হিসাবে কাজ করতে পারেন। ইন্টেরিয়র ডিজাইনার খুঁজছেন এমন কোনো কমিউনিটিতে ঢুঁ দিতে পারেন। বেশ সাড়া পাবেন।
৫. মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের বিকল্প কোনো প্রোগ্রাম রয়েছে কি, যা দিয়ে লেখার কাজটি করা যাবে?
উত্তর : মাইক্রোসফট অফিসের বিকল্প রয়েছে যার নাম লিব্রেঅফিস। এতে আছে রাইটার (ওয়ার্ড), কালক (এক্সেল), ইম্প্রেস (পাওয়ার পয়েন্ট) এবং আরো অনেক কিছু। মাইক্রোসফট অফিসের যা যা সুবিধা রয়েছে তার বেশির ভাগটাই এখানে পাবেন। এ ছাড়া গুগল ডক দারুণ এক বিকল্প।
৬. টেক সাপোর্টের কাজটি কেমন?
উত্তর : এটি ভালো একটি চাকরি হতে পারে। কাজটি উপভোগ্য হতে পারে। আবার হতাশাজনক অবস্থারও সৃষ্টি হতে পারে। তবে প্রযুক্তির যুগে টেক সাপোর্ট হিসাবে আপনার কাজের অভাব হবে না।